sadrul-islam-sadi-content-zone

নীল রঙ –

আমরা যখন কোন নিরাপত্তা বিষয়ক কাজ করবো তখন নীল রঙ ব্যবহার করা যেতে পারে, সেটা ব্যাকগ্রাউন্ড অথবা টেক্সট এ। সিমেন্ট এর স্থায়িত্ব, রড এর স্থায়িত্ব এরকম যখন আমরা স্থায়িত্ব বুঝাতে কোন ডিজাইন করবো তখন নীল রঙ ব্যবহার করতে পারি। বন্ধুদের মধ্যে বিশ্বস্ততা অথবা যে কোন ধরনের বিশ্বস্ততা বুঝাতে নীল রঙ ব্যবহার করা যায়। আত্মবিশ্বাস, সাহস অথবা বিজ্ঞানিক কোন কিছুর ডিজাইন এর সময় আমরা নীল রঙ ব্যবহার করে দেখতে পারি।

সবুজ রঙ –

ধন, দৌলত, টাকা এগুলি বুঝাতে সবুজ রঙ ব্যবহার হয়, আপনি ও ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
কারো মহত্ত্ব, প্রাকৃতিক কোন ডিজাইন এ সবুজ রঙ ব্যবহার করা যাবে। উচ্চাকাঙ্ক্ষা, দীর্ঘস্থায়িত্ব, সুরক্ষা বিষয়ক কোন কিছুতে আমরা সবুজ রঙ ব্যবহার করে দেখতে পারি কেমন হয়।

লাল রঙ –

লাল রঙ সাধারণত যুদ্ধ,নেতৃত্ব, সাহসিকতা এই ধরনের বিষয়গুলিতে ব্যবহার করা হয়। এ ছাড়া জ্বালানি, প্রানশক্তি, প্যাশন এবং সাফল্য এর ক্ষেত্রে ও ব্যবহার করা যাবে।

হলুদ-

শিশুদের জন্য ডিজাইন গ্রাফিক ডিজাইনার দের প্রায় ই করতে হয়, যদিও সেখানে অনেক রঙ ব্যবহার করা হয়, তারপর হলুদ রঙটি ব্যবহার করা যেতে পারে সেই ক্ষেত্রে আমরা খেয়াল রাখব টেক্সট এর দিকে হলুদ একটি উজ্জ্বল রঙ তাই এখানে যে কোন টেক্সট এর রঙ ফুটবে না।আইন, শিক্ষা, এগুলি নিয়ে কোন ডিজাইন এর ক্ষেত্রে একটা রঙ হতে পারে হলুদ। আশাবাদ, ফ্রেশনেস এর ক্ষেত্রে ও তাই আর দাম্ভিকতা নিয়ে ডিজাইন করলে ও হলুদ রঙটি আসতে পারে।

গোলাপি-

গোলাপি রঙ এর ব্যবহার আমরা অনেকই জানি। রোমান্টিক কোন ডিজাইন এ, মেয়েলি, প্রেম, সৌন্দর্য. এই ধরনের ডিজাইন এ আমাদের কালার থিম হতে পারে গোলাপি।
কমলা-কমলা রঙ কে আমরা কালার থিম হিসেবে ব্যবহার করতে পারবো আনন্দ, উদ্দীপনা,সৃজনশীলতা, মজা, প্রফুল্ল এরকম কোন বিষয়ের এর মধ্যে।

কালো-

কালো রঙ তো আমরা অনেক জায়গায় দিয়ে থাকি, কালো ব্যাকগ্রাউন্ড এর উপর কোন সাদা টেক্সট অথবা শেপ খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠে, এ ছারাও আমরা শক্তিশালী, রহস্যময় বুঝাতে আবার কমনীয়তা, কুতর্ক, কার্যকারিতার বুঝাতে কালো কালার থিম ব্যবহার করা যেতে পারে।

সাদা–

সাদা বিশুদ্ধতার প্রতীক, শান্তির প্রতীক তাই সাদা এই সব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে। ডার্ক ব্যাকগ্রাউন্ড এর উপর সাদা টেক্সট অথবা সেপ খুব সুন্দর ফুটে উঠে।

গোল্ডেন –

কমনীয়তা, সমৃদ্ধি, গুণমান, আদর্শবাদী, অভিজাত বুঝাতে গোল্ডেন রঙটি ব্যবহার করে দেখা যেতে পারে।

সিলভার –

বৈজ্ঞানিক, ভারসাম্য, পরিপক্বতা এগুলি বুঝাতে সিলভার রঙ ব্যবহার করা যায়।
এখানে যে রঙগুলির কথা বলা হল সেগুলি কিন্তু পিউর রঙ, আমি বলতে চাচ্ছি প্রতিটা রঙ এর অনেকগুলি করা শেড আছে একটা ডিজাইন এ আমরা অনেকগুলি রঙ ব্যবহার না করে যদি এক ই রঙ এর মধ্যে বিভিন্ন শেড ব্যবহার করি তাহলে ডিজাইনটি দেখতে অনেক ভালো দেখায়।