• নিজের বিজনেস/ব্র্যান্ডের লোগো না থাকলে দ্রুতই করে ফেলুন। এটা আপনার জন্য সবচেয়ে ফরজ কাজ।
  •  ফেসবুক পেজে সাজিয়ে ফেলুন দ্রুত, ফেসবুকের সব ফিচার নিয়ে কাজ করতে পারলে আপনি দ্রুতই কাস্টমার পাবেন।যাদের নাই তারা ব্র্যান্ডের নামে ফেসবুক গ্রুপ তৈরি করেন, পেজকে গ্রুরুপের সাথে কানেক্ট করুণ এবং পেজের প্রোফাইল থেকেই পোস্ট করুণ। এতে আপনার পেজে অরগানিক লাইক আসবে।
  •  পেজ এবং গ্রুপের জন্য এ্যাক্ট্রাক্টিভ ব্যানার ইউজ করুণ। সাদামাটা কিছু দিয়ে কাস্টমারকে কনভিন্স করতে পারবেন না।
  •  আপনার প্রোডাক্টের জন্য টেক্সটচুয়াল এবং ভিডিও কনটেন্ট/রিভিউ তৈরি করুণ, এটা সবচেয়ে কাজে দিবে।
  •  নিজের কথা বলার জড়তা কাটান, প্রয়োজনে পেজ থেকে লাইভে আসুন এবং আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে কথা বলুন। বিশ্বাস করুণ আর নাই করুণ, কাস্টোমার চায় সরাসরি কথা বলতে এবং প্রোডাক্টের সম্পর্কে জানতে। লাইভে অ্যাক্টিভ হন, দেখেন সেল বাড়বে আস্তে আস্তে। এরকম অনেক উদাহরণ আছে।
  •  অ্যাডভান্স করুণ বিজনেসকেঃ ১ - সেল আসলে, বিজনেসের নামে ডোমেইন কিনে রাখুন, যদি সামর্থ থাকে পেজবুক পেজ এবং গ্রুপ করার আগেই এটা করে ফেলুন। আপনারা এটার ইম্পরট্যান্স আজ বুঝতেছেন না, কিন্তু খুব দ্রুতই বুঝবেন, যখন কম্পিটিশন বেড়ে যাবে।
  •  অ্যাডভান্স করুণ বিজনেসকেঃ ২ - সেল কন্টনিউ হলে হোস্টিং কিনে রাখুন, যদি সামর্থ থাকে ডোমেইনের সাথে সাথেই এটা কিনে ফেলুন। একটা বেসিক ল্যান্ডিং পেজ করে সেটাতে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে জানিয়ে রাখুন এবং যোগাযোগের ইনফর্মেশন শেয়ার করুণ।
  •  অ্যাডভান্স করুণ বিজনেসকেঃ ৩ - সেল কন্টনিউ হলে এবারে ইকমার্স ওয়েবসাইট করার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করুণ, কেনও ওয়েবসাইট করবেন, লাভ কি ওয়েবসাইট করলে, সেটা আমার ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে পোস্টগুলো খুঁজে নিয়ে পড়ুন, তাহলেই বুঝবেন।
 পরিশেষে  লোকালি বিভিন্ন মেলা বা এক্সিবিশনে জয়েন করুণ। নিজের প্রোডাক্ট বা সার্ভিসকে ডিসপ্লে করুণ। এতেও আপনার ব্র্যান্ডের পরিচিত এবং সেলস বাড়ার সম্ভাবনা আছে কিছুটা হলেও।